খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ১৫৫০ বছর আগে, মানে আজ থেকে প্রায় ৩৫০০+ বছর আগে হেসেরা নামের মিশরের এক রাজকীয় শল্যবিদ লক্ষ করেন এক অজানা রোগের কারনে বিভিন্ন মানুষের মুত্রের প্রতি পিঁপড়া রা আকৃষ্ট হয়। তিনি সে সময় এসব রোগীদের যেসব লক্ষন প্যাপিরাসে লিপিবদ্ধ করেন তার সবই ডায়াবেটিস রোগের সাথে মিলে যায়। এরপর মিশরীয়দের পাশাপাশি গ্রীক এবং ভারতীও শল্যবিদদের কাছ থেকেও ডায়াবেটিস এর বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যায়।
তবে শুধুমাত্র রোগ নির্ণয় করেই তারা ক্ষান্ত থাকেনি। বিভিন্নভাবে এই রোগ থেকে পরিত্রানের চেষ্টা করে গেছেন। হাজার বছরের প্রচেষ্টায় তারা ডায়াবেটিস থেকে পরিত্রানের জন্য যে সকল ভেষজ নির্ধারণ করেছিলেন তার সমন্বয়ে দীর্ঘ দেড় বছরের প্রচেষ্টায় আমরা তৈরি করেছি ডায়াবেটিক টি। প্রাচীন পুথি ও অন্যান্য ডকুমেন্টে যে সকল ভেষজের উল্লেখ পাওয়া যায় আমরা তার প্রায় সবগুলোই ব্যাবহার করেছি এই চা বানাতে।
সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভেষজে তৈরি হওয়াতে এটি যে কেউ খেতে পারবেন কোন ক্ষতির আশঙ্কা ছাড়াই। আমরা লক্ষ করেছি নিয়ম মেনে ৭ দিন খাওয়ার পর সুগার লেভেল প্রায় ৫-১০ কমে যায়। তবে এই চা খাওয়ার দিন গুলোতে প্রতিদিন কম পক্ষে ১৫মিনিট হাঁটাহাঁটি করলে এবং খাওয়া দাওয়া নিয়ন্ত্রন করতে পারলে প্যাঙ্ক্রিয়াস এর বেটা কোষ গুলো রিকোভারি হতে থাকে ও সম্পূর্ণ একাই কন্ট্রলে চলে আসে সুগার লেভেল। অরেঞ্জ কালারের এই চা এর স্বাদ এর থেকে কার্যকারিতা অনেক বেশি। প্রতিদিন ভোরে এবং রাতে ঘুমানোর আগে এই চা হাল্কা ঠাণ্ডা পানিতে এক চা চামচ মিশিয়ে খেতে হবে।
ডাইবেটিস একে বারে ঠিক হয়ে গেলে সপ্তাহে ১ দিন অথবা মাঝে মাঝে ১-২ বার খেতে পারেন অথবা একটু বেশি সুগার খেলেও সেদিন খেতে পারেন।
এছাড়া আরও বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজে নক করতে পারেন। ধন্যবাদ।
২৫০ গ্রাম প্যাকেজ – ৩00 টাকা
৪০০ গ্রাম প্যাকেজ – ৬১০ টাকা